কবিতার এক বিরাট গল্পছিলো প্রাচীন কাল বেয়ে বর্তমানে.... সেসময়ে কবিতা নিয়ে মিছিল হতো, এ শহরের বুকে। তখন কবিতার নান্দনিক ঐশ্বর্যছিল! স্লোগান উঠতো, 'আরও কবিতা পড়ুন।’ সেসময় কবিতা লিখতো, এক তরুণ। স্কুলে থাকতে, অল্প-স্বল্প। কলেজে এসে নিয়মিত , বিশ্ববিদ্যালয় এসে আরো; অডিটরিয়াম হলের সিঁড়িতে দাড়িয়ে সে বক্তৃতা দিতো, অন্য সব তরুণ কাল্পনিক মনোত্তীর্ণ কবিদের সঙ্গে। বসন্তবরন,বৈশাখ,কবিদের জম্ম অথবা মৃত দিবস ইত্যাদি গিরে কবির চিত্তেবিক্ষোব হতো কবিতা নিয়ে ব্যানার,ফেস্টুন ভরে যেতো বিশ্ববিদ্যালয়ের উঁচু দালান। বিনয় মজুমদার বলতো,— “আমি এখন যা লিখছি, সে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক। তার মানে ভবিষ্যতে আমার কবিতা ছাত্র-ছাত্রীরা পড়তে বাধ্য হবে। সেহেতু, এখন আমার কোনো পাঠক না থাকলেও চলবে।” কবি উপেক্ষিত ও অনালোকিত কোন শ্লোগান নেই,রাজপথে কোন মিছিলও নেই! চোখে ভেসে উঠা সাইনবোর্ড ও ঈশ্বর নিজেস্ব প্রাতিস্বিকায়! কবির মুখামুখি ছিল বনলতাসেন ! নেবুচাঁদের স্বর্গরাজ্যে বসতি গড়তে... গৌধূলী ক্ষনে বুঝাতে চেয়েছিলেন অঙ্গজ্বালা । সেই লুপ্ত সময় আমি বসেছিলাম সমুক্ষে দিলো মধুবালা....!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন