পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ধর্ম ও ধার্মিকতা

ছবি
ধর্ম ও ধার্মীকতা ---- কিছু মানুষ আছে ধর্মান্ধ! বিপরীতে কিছু মানুষ আছে জ্ঞানান্ধ! যারা মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলেছে। উভয়ই  শান্তির  পৃথিবীর জন্য হুমকি স্বরুপ। ক্বারী,ফাজিল,কামিল,কওমী পাশ,দেওবন্দ ফেরত,উলুম পাশ, মুপ্তি,হাফেজ,উঠা-বসা পাশ ইত্যাদি মধ্যে অধিকাংশরা কুসংস্কার মুক্ত নয় তারা সার্টিফিকেট আর এক দলিয় ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন করেছে কিন্তু প্রকৃত শিক্ষিত হতে পারেনাই! আমারা সাধারণ মানুষ ওদের ধূলাপড়ায় অন্ধ! আর প্রকৃত ধর্মীয়জ্ঞাণ যজ্ঞরা উপরিউক্ত এক মুখিদের যাতাকলে পিষ্ট! পৃথিবীতে আর কোনদিন নবাব সিরাজউদ্দৌলা ফিরে আসবে না। কিন্তু মাসে মাসে, বছরে বছর, যুগে যুগে মীর জাফরদের আর্বিভাব ঘটিতে থাকিবে। সুন্দর পৃথিবী ঘোলাটে করার জন্যে.....   হৃদয়কে হিংসা বিদ্বেষ ও অন্যের অমঙ্গল কামণা থেকে মুক্ত রাখাও এমন একটি কর্ম। যা মানুষকে অতিরিক্ত নফল ইবাদত ও জিকির -আযকার ছাড়াই জান্নাতের অধিকারী করে তোলে। -ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার

বলভদ্র

ছবি
হে ব্যস্ত জীবন,ব্যস্তৃত মগজ ছুটি দাও ফিরে যাই গাঁয়ের জীর্ণ শীর্ণ কুটিরে কথা দিলাম, আর ফিরব না তোমাদের ইট পাথরের এই ব্যাস্ত শহরে।।। _ >বলভদ্র আমার অনুপ্রেরণা গল্প কবিতার খোরাক, স্বপ্নজীবন পুরাক-- মনের খেয়ালে লিখি, চোখের দেয়ালে আঁকি আজও--- কবিতা শিখি খুঁজি তার অমৃত রস! পড়ি,যত আছে বই;নদী -নালা অথৈ সত্যি বলছি,আমি কবি নই....

প্রজম্মের প্রতি

প্রভাত হলেই শোনি মসজিদ থেকে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের মগজ ধূলাইয়ের শব্দ---- মগজ সাফায়ের না!! ইসলাম বলেনি শুধু আরবি হরফের মধ্যে জ্ঞান সীমাবদ্ধ রাখতে..! হাদিসে আছে,সু-দূর চিন দেশ.... কিন্তু আমরা বাচ্চাদের মসজিদ থেকে মাদ্রসা পর্যন্ত বেঁধে রেখেছি!

ব্রাহ্মাণ্ডর প্রতি শূন্যবয়সি লেখাবাজ

ছবি
বলছি না কেউ কবিতা পড়ুক। আমি চাই, কেউ কেউ কবিকে পড়ুক! কল্পনা করুন মৃত্যুর মিনিট দশেক আগে রেল লাইন ধরে জীবনানন্দ দাস হেটে যাওয়ার সময়! জীবন বুঝতে চাও? কতটা নিঃশ্বঙ্গ,কতটা একা; কতটা ক্লান্ত,কতটা জীর্ণ! কিছু কিছু মানুষ কেবল তাদের মৃত অভ্যস্থ-প্রেরণা গুলি, খুঁজে ফিরে — অদৃশ্য এক ব্রহ্মাণ্ডের দিকে। আমি কেবল স্বতন্ত্র ! মৃত্যুর স্বাদ খুঁজি রেহালে পরে থাকা সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াতে। । মৃত্যু কি সহজ..! কি নিঃশব্দে আসে,ব্রক্ষাণ্ডে র অতল গ্রহ থেকে অথচ মানবজাতি চিরকালই জীবন নিয়ে গর্ব করে যায়।। কবি বলেছেন-" জামা---- কখনো লাল, কখনো নীল; শিহরণ জাগানো চুল মায়াবী ঐ চোখ। তোমার ঐ কাজলকালো মায়াভরা জালে আমার সহস্র মৃত্যু হোক"।

গরু/গোরু/হাম্বা

ছবি
✓ জীবনের প্রথম গরুর রচনা লেখছিলাম দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময়। গরুর বৈশিষ্টের চার অংশের এক অংশ লেখছিলাম অশুদ্ধ ভাষায়! দ্বিতীয়,তৃতীয় ও চতুর্থ  বার গরু রচনা নিয়ে আর পিছু পা হতে হই নি আমার। গরুর শ্বাস থেকে নিশ্বাস পর্যন্ত খাতায় তুলে ধরার চেষ্টা করে নিজেকে নিজে তখন গুরুভাব নিয়ে রাতে স্বপ্নও দেখতাম..আমাদের হাম্বার ডাকে আমার মাঝে মাঝে স্বপ্নভঙ্গ ও হতো। বাবা মারা যাওয়ার পর আমাদের সক্ষমতার থাকা সত্তেও আমাদের আর গরু পালন করা হয় না! বছর তিনেক আগে মা দশ হাজার দিয়ে একটা গরু ক্রয় করেছিলেন পাশের বাড়ী থেকে;উদেশ্য দুধ খাওয়ার। কিন্তু কিছু দিন যাওয়ার পর ভাগ্যের ধৌলত রোগে পরে ইহলোক ত্যাগ করেন। মার চিন্তা কিছু দিন চেতনা পর্যন্ত আঘাত করেছিলেন। হা গরু....!! বি এ (সম্মান)বাংলা, এম এ -বাংলা বিষয়ের উপর শেষ করি, তবে গরু নিয়ে এতো চিন্তা মনে জাগেনি। আজ আপছুচ হয়- গরু যখন গোরু! বহমান পৃথিবীর সাথে তাল মিলাতে আজ কাল ভাষাও তিল হতে তাল। এক পিছনের কথা মনে পরে গেলো:- কোরবানির হাটে ইদের গোরু কেনার জন্য গিয়ে দেখি মানোস আর মানোস। হাটে প্রোচুর গোরুর পাশাপাশি সাগোল উঠেছে। এছাড়া মোহিসের আধিক্য চোখে পোড়লেও খোব সল্প পোরিমান

তৎপর আমি

ছবি
তুমি পরিচিত কোন নামধারী সংবিধান নও....... তবু হৃদয়ের সর্ব পৃষ্ঠা জুড়ে রয়েছো বাধ্যতামূলক..... 1️⃣প্রত্যাবর্তন➡️নিজের জগতে👤 নিজেই নিজের কাছে একা হয়ে যাওয়া  মানুষ আড়াল খোঁজে, ঘরে ও বাইরের চতুর্দিকে। ছোট খোপে, ভাগ করে নেওয়া চতুর সেনানী দল, যুদ্ধের আবহে চক্রব্যূহে রেখে আসে  অভিমুন্যকেই যেখানে ফেরার পথ নেই কোনোদিন তবুও সকলে যায় অতীত সারাতে শমীবৃক্ষে আমাদের গোপন অস্ত্রেরা পুতুল খেলার ছলে ঈশ্বরী আবেগ সাজিয়ে দিয়েছে মাটি সজীব কবরে সহজাত অন্ধকারে পালিত আলোরা ছদ্মবেশে মেলে দেয় বিশ্বাসী রুমাল মুঠোর আগলটুকু ভেঙে গেলে বুঝি কেউ নেই আমাদের। নিজের মৃত্যুর  এই পুনর্জন্ম ছাড়া। 👎🏾 পৃথিবীর উন্মুক্ত শ্মশানে,  আমরাই একমাত্র প্রভু— যারা আকাশকে দিতে পারি  বহুবিধ  অন্ধকার— মৃত্যুকে বানাতে পারি, পরিপূর্ণ ব্রোথেল।

মধুবালা

মনে কি পরে বলো  মধুবালা... ইটপাথরের সে ভাঙ্গা পথটা থমকে দ্বারাতে কাকে যে দেখে গৌধূলীর ছায়া মাখা কোন সন্ধায়... আমার তো ভোর হতো তোমায় ভেবে নির্ঘুম রাতকে আকাশে সঁপে! বোঝাতে পারো কি মধুবালা? কতটা স্বপ্নে হাটা চলা- জীবনের আধ্যায়ের নিদারুন সুর নিজেরই সাথে মানিয়ে চলা.... মনে কি পরে বলো মধুবালা? আমার দেয়া ২২২টা শেষ ডিজিট আর টার্চস্কিন রিক্ত করে দিল তর tex টা...

ঈশ্বরনিরঈশ্বরেরমিলিত চৌধুরী

ছবি
পুণ্যপাপ/ঈশ্বরীক নগ্ন পাপী.... ব্যস্তময় পিচঢালা শহরমুখি রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে দ্যাখলাম আমার চোখে হাঁটছে একটা সাইনবোর্ড, জান্নাতুল মাওয়া এম জামে মসজিদ... হৃদস্পন্দন ঝংকিত হলো! সেই জন্মলগ্ন থেকেই জানতাম ঈশ্বর অদৃশ্য কেউ, সবাই তা জানে! বাস করে সাতআসমানে। এতদিন জানতাম সাইনবোর্ড লাগানো এইঘর ঈশ্বরের! তাই প্রায়  সিজদাহ্ দিতাম আর দেইও... আমাদের কপাল বেয়ে চোখে ক্রমশঃ বেড়ে উঠে অজস্র সাইনবোর্ড। কয়েক গোছা কেঁশ ধরে টানতে টানতে নিয়ে যায় সেখানে। কোন স্বর্গরাজ্যের লোভ দেখিয়ে! একটা সময় এসে জানলাম ঈশ্বরের নয়, এইঘর পূর্বকোনো বংশধরের।  জানতে জানতে জানতে আরো জানলাম, ঈশ্বর পূর্ববংশের কেউ... —👉ঈশ্বরনিরঈশ্বরেরমিলিত চৌধুরী

আমি সে আর জীবনানন্দদাস

কবিতার এক বিরাট গল্পছিলো প্রাচীন কাল বেয়ে বর্তমানে.... সেসময়ে কবিতা নিয়ে মিছিল হতো,  এ শহরের বুকে। তখন কবিতার নান্দনিক ঐশ্বর্যছিল! স্লোগান উঠতো,  'আরও কবিতা পড়ুন।’ সেসময় কবিতা লিখতো, এক তরুণ। স্কুলে থাকতে, অল্প-স্বল্প। কলেজে এসে নিয়মিত , বিশ্ববিদ্যালয় এসে আরো; অডিটরিয়াম হলের সিঁড়িতে দাড়িয়ে সে বক্তৃতা দিতো, অন্য সব তরুণ কাল্পনিক মনোত্তীর্ণ কবিদের সঙ্গে।  বসন্তবরন,বৈশাখ,কবিদের জম্ম অথবা মৃত দিবস ইত্যাদি  গিরে কবির চিত্তেবিক্ষোব হতো কবিতা নিয়ে ব্যানার,ফেস্টুন ভরে যেতো বিশ্ববিদ্যালয়ের উঁচু দালান। বিনয় মজুমদার বলতো,— “আমি এখন যা লিখছি, সে হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তক।  তার মানে ভবিষ্যতে আমার কবিতা ছাত্র-ছাত্রীরা পড়তে বাধ্য হবে। সেহেতু, এখন আমার কোনো পাঠক না থাকলেও চলবে।” কবি উপেক্ষিত ও অনালোকিত কোন শ্লোগান নেই,রাজপথে কোন মিছিলও নেই! চোখে ভেসে উঠা সাইনবোর্ড ও ঈশ্বর নিজেস্ব প্রাতিস্বিকায়! কবির মুখামুখি ছিল বনলতাসেন ! নেবুচাঁদের স্বর্গরাজ্যে বসতি গড়তে... গৌধূলী ক্ষনে বুঝাতে চেয়েছিলেন অঙ্গজ্বালা । সেই লুপ্ত সময় আমি বসেছিলাম সমুক্ষে দিলো মধুবালা....!